বিশ্বকাপ ক্রিকেট
বিশ্বকাপে মাঠের পারফরম্যান্সটা ভালো কাটেনি বাংলাদেশের। ৯ ম্যাচের কেবল দুটিতে জিতে তারা। বিশ্বকাপের পর মাঠের পারফরম্য্যান্সের
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য খালি ছিল মাত্র একটি জায়গা। সেই জায়গাটি পূরণ করল উগান্ডা। নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো
এতো কাছে, তবু কত দূরে। শিরোপার দুয়ারে এসেও, তাতে হাত দেওয়ার সুযোগ পায়নি ভারত। বিশ্বকাপের পুরো আসরজুড়ে অপ্রতিরোধ্য ছিল তারা। কিন্তু
২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনাল উপলক্ষে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য 'গোল্ডেন টিকিট' এর ব্যবস্থা রেখেছিল ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড
‘সুলতান অব সুইং’খ্যাত ওয়াসিম আকরাম বাংলাদেশ ক্রিকেটের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে পরিচিত। ১৯৯২ বিশ্বকাপজয়ী এই পেসার বর্তমানে
২০২৩ বিশ্বকাপ জিতে ট্রফি ও মেডেল পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। এর পাশাপাশি আর্থিক পুরস্কার হিসেবে আইসিসির কাছ থেকে পেয়েছে মোটা
পুরো আসরে অপ্রতিরোধ্য থেকে ফাইনালে এসে খেই হারালো ভারত। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬ উইকেটে হেরে জলাঞ্জলি দেয় শিরোপা স্বপ্নের। তবু
পুরো বিশ্বকাপজুড়ে দাপুটে ক্রিকেট খেলে ফাইনালে উঠেছিল ভারত। টানা ১০ ম্যাচ জিতে আত্মবিশ্বাস ছিল তুঙ্গে। স্বাভাবিকভাবেই
বিশ্বকাপ ফাইনালে স্বাগতিক দেশের বিপক্ষে খেলা। তাও এক লাখ ৩০ হাজার দর্শকের সামনে। রোমাঞ্চের পাশাপাশি স্নায়ুচাপও কাজ
দুর্দান্ত একটা শুরু প্রতি ম্যাচেই পেয়েছে ভারত। রোহিত শর্মা বিধ্বংসী ছিলেন পুরো আসরজুড়ে। কিন্তু এরপর অনেক সময়ই ভারতের খেলা স্লো
বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত দলে প্রথমে সুযোগ পাননি মার্নাস লাবুশেন। কিন্তু অ্যাশটন অ্যাগারের চোট কপাল খুলে দেয় তার। তার আগে অবশ্য
অ্যালান বোর্ডার, স্টিভ ওয়াহ, রিকি পন্টিং ও মাইকেল ক্লার্ক- প্রত্যেকেই স্বীকৃত ব্যাটার। প্রথম বোলার হিসেবে এবার সেই ক্লাবে যোগ
ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে রোহিত শর্মার চোখে হতাশা। হৃদয় নিশ্চয়ই কুকড়ে খাচ্ছে তার। বিশ্বকাপে কী এক অবিশ্বাস্য যাত্রাই না ছিল রোহিত ও
মাস দুয়েক আগের কথা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডে খেলার সময় চোটে পড়েন ট্রাভিস হেড। জেরাল্ড কোজির শর্ট বল সোজা গিয়ে
ফাইনালের আগে টুর্নামেন্ট জুড়েই আধিপত্য দেখিয়েছে স্বাগতিক ভারত। ব্যাটিং কিংবা বোলিং- সবক্ষেত্রেই পারফরম্যান্স দেখিয়েছে